নিজ সংবাদ ॥ কুষ্টিয়া সদর উপজেলার আইলচারা ইউনিয়নের আমানতপুর গ্রামের মোশারফ মালিথার ছেলে সমাজসেবক জুয়েল রানা আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নিজ ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য নির্বাচন করার জন্য প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে। তার জনপ্রিয়তায় ঈষান্বিত হয়ে একটি মহল গ্রামের সংঘর্ষের মামলায় ষড়যন্ত্রভাবে জনপ্রিয় উদীয়মান সমাজ সেবক জুয়েলের নামে ভিলেজ পলিটিক্স করে ঐ মারামারির মামলা ঠুকে দিয়েছে। জানা যায় গত ১৭ মে রবিবার বেলা ৮টার সময় আমানতপুর গ্রামের বিচালি পালা দেওয়াকে কেন্দ্র করে নিজাম গ্র“প ও নুরুল ইসলাম গ্র“পের মধ্যে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ৬-৭জন মারাতœকভাবে আহত হয়। এ ঘটনায় ওইদিনই সদর থানায় নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে একটি মামলা করেন, যার মামলা নং-২১/২২৭। ঠিক একই সময় নুরুল ইসলামও সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন, তার বাড়ীর উপর এসে নিজামগং হামলা করে তার পক্ষের ৩ জনকে কুপিয়ে মারাতœকভাবে আহত করেন। এই দুই গ্র“পের সাথে চরম অসুস্থ মেম্বর পদপ্রার্থী জুয়েল রানা কোনভাবেই জড়িত নয়। জানা যায় গত ২২ জানুয়ারি নিজ বাড়ীতে পাওয়াট্রিলার দিয়ে কাজ করার সময় তার বাম হাত ট্রিলারে ফালের ভিতরে চলে গেলে জুয়েল মারাতœকভাবে আহত হয়। সে দীর্ঘ ৪মাস ঢাকার একটি হাসপাতালে কয়েক বার অপারেশন করে হাসপাতালের বেডে চিকিৎসারত আছে। তারপরও সামাজিক কলোহল ও গ্রাম্য ভিলেজ পলিটিক্সে পরিকল্পিতভাবে এই মামলায় চার্জসীটে ১১নং আসামী জুয়েলের নাম রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ শওকত কবির জানায়, যদি কেউ ষড়যন্ত্র করে ভিন্ন উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে জুয়েলের নামে মামলা দিয়ে থাকে তবে পরবর্তীতে তদন্ত করে ফাইনাল চার্জসীটে তার নাম বাদ দেওয়া যাবে।
You cannot copy content of this page
Leave a Reply