1. andolonerbazar@gmail.com : AndolonerBazar :
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নিরাপদ উপায়ে পানের বালাই দমন মাশউক এর উদ্দ্যোগে কুমারখালী উপজেলার প্রকল্প এলাকায় বিনামুল্যে “সনোফিল্টার” বিতরণ কুষ্টিয়ায় যায়যায়দিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত দৌলতপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রস্ততি সভা অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু দৌলতপুরে ফসলি জমির মাটি কেটে অবৈধ ইটভাটায় সরবরাহের অপরাধে একজনের ৩ মাসের কারাদন্ড কুষ্টিয়ায় চালকলের দূষিত বর্জ্যে হুমকিতে পরিবেশ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর বটতৈল ইউপি আ.লীগ সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর সিদ্দিক’র দাফন সম্পন্ন জিয়া ও আক্তারের তান্ডবে অশান্ত কুষ্টিয়ার হরিপুর দৌলতপুরে ফেনসিডিলসহ আটক-৩

ঋণসীমা: সমাধান ছাড়াই শেষ বাইডেন-ম্যাককার্থি বৈঠক

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩
  • ১৭ মোট ভিউ

 

ঢাকা অফিস ॥ যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ঋণ গ্রহণের সীমা বাড়াতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে রিপাবলিকান নেতা কেভিন ম্যাককার্থির বৈঠক কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। তবে প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি বলেছেন, এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব বলে তিনি বিশ্বাস করেন। আর দুই পক্ষের মতপার্থক্যের জায়গাগুলো স্বীকার করে নিয়েই প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন, সরকারের খেলাপি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আর নেই।  তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন আবারও সতর্ক করে বলেছেন, কংগ্রেস ঋণসীমা বাড়ানোর বিষয়ে একমত হতে না পারলে জুনের শুরুতেই খেলাপি হওয়ার ঝুঁকিতে পরতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। বিবিসি লিখেছে,সরকার তার খরচ চালাতে কত অর্থ ধার করতে পারবে, তার একটি সীমা ঠিক করে দেয় যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস। এটাকেই বলে ঋণ সীমা। বর্তমানে এই সীমা ৩১.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের মত। কিন্তু এবার খরচ চালাতে আরও অর্থ দরকার হয়ে পড়েছে সরকারের, আর সেজন্যই ঋণসীমা বাড়ানোর প্রস্তাব তুলেছে বর্তমান ডেমোক্র্যাট প্রশাসন। কিন্তু প্রতিনিধি পরিষদে রিপাবলিকানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় তাদের সমর্থন ছাড়া ঋণসীমা বাড়ানোর প্রস্তাব পাস করানো সম্ভব নয়। জুন শুরুর আগেই ওই সীমা বাড়াতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্র সরকার নতুন করে আর কোনো ঋণ নিতে পারবে না,ফলে কোনো বিলও শোধ করতে পারবে না। আটকে যাবে অনেকের বেতন, বিঘিœত হবে নাগরিক সেবা।  কেবল যুক্তরাষ্ট্রে নয়, পরিস্থিতি সেরকম হলে সেটা বিশ্ব অর্থনীতির জন্যও হুমকি তৈরি করবে। অনেক দেশে পণ্যমূল্য বেড়ে যাবে, সেই সঙ্গে বেড়ে যাবে সুদের হার। সেই বিপর্যয় এড়াতেই জি সেভেন সম্মেলন উপলক্ষে জাপান সফর সংক্ষিপ্ত করে আগেভাগে দেশে ফিরে হাউজ স্পিকার ম্যাককার্থির সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে তিনি বলেন,পারস্পরিক বিশ্বাসের ভিত্তিতে একটি দ্বিদলীয় চুক্তির দিকে এগিয়ে যাওয়াই এখন একমাত্র উপায়। বিবিসি লিখেছে, ঋণসীমা বৃদ্ধি নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহের দ্বৈরথের পর হোয়াইট হাউজের সোমবারের বৈঠকের সুর ছিল তুলনামূলকভাবে আশাজাগানিয়া। তবে দুই পক্ষ কত দ্রুত একটি সমঝোতায় পৌঁছাতে পারবে তা স্পষ্ট নয়। ম্যাককার্থি বলেন,“এখনও কোনো ঐকমত্যে আমরা পৌঁছাতে পারিনি। তবে আমি মনে করি, আমাদের যে মতপার্থক্যের জায়গাগুলো রয়েছে, সেই বিবেচনায় আজ  ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।” এর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার কথাও বলেছেন স্পিকার ম্যাককার্থি। তিনি বলেন, ঋণসীমা বৃদ্ধি নিয়ে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে অচলাবস্থার কারণটি বরাবরের মতই সরকারের ব্যয়। পুরনো সেই মতপার্থক্যগুলো থাকলেও এবারের সুর ‘অন্যবারের চেয়ে ভালো’ বলে মনে করছেন এই রিপাবলিকান নেতা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
© All rights reserved ©2021  Daily Andoloner Bazar
Theme Customized By Uttoron Host

You cannot copy content of this page