1. andolonerbazar@gmail.com : AndolonerBazar :
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সন্তানদের শিক্ষার জন্য মুসলিম উম্মাহর প্রতি আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর ইয়াসিন-মাহমুদা স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তির টাকা প্রদান ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা ইবির ইংরেজি বিভাগে পিএইচডি সেমিনার ইবিতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনার আওতায় ইবিতে ৩টি প্রশিক্ষণ কর্মশালা  জীবননগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু মিরপুরে পিবিজিএসআই স্কিমের উপজেলা পর্যায়ে ওয়ার্কশপ কুমারখালীতে ইচ্ছে স্যানিটারি ন্যাপকিনের অভিহিতকরণ সভা সদরপুর ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা কুষ্টিয়া জেলা পরিষদে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বরাদ্দপত্র বিতরণ

কুষ্টিয়ায় ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে করোনা

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১
  • ৪২১ মোট ভিউ

নিজ সংবাদ ॥ কুষ্টিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে করোনার দৃশ্যপট। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে রোগী সংখ্যা। গতকাল বৃহস্পতিবার রোগী শনাক্তের সংখ্যা  দেড়শ এর কোঠা পেরিয়েছে। এদিন নতুন করে আরো ১৫৬ জন করোনা  রোগী শনাক্ত হয়েছে। এসময়ে মারা গেছে ৪ জন রোগী। বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পিসিআর ল্যাবে মোট ৩৯৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এরমধ্যে ১৫৬টি নমুনা পজিটিভ হয়। পরীক্ষার বিপরীতে আক্রান্তের হার ৩৯.০৬ শতাংশ। আগের দিন অর্থাৎ বুধবার সদর উপজেলায় রোগী শনাক্তের সংখ্যা এক লাফে অনেকটা কমলেও গতকাল তা সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। পাশাপাশি কুমারখালী উপজেলাতেও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে শনাক্তের হার। নতুন শনাক্ত হওয়া রোগীর মধ্যে সদর উপজেলায় সর্বোচ্চ ৭৭ জন, কুমারখালী উপজেলায় ২৮ জন, মিরপুর উপজেলায় ১৯ জন,  দৌলতপুরে ১৭ জন, খোকসা উপজেলায় ৫ জন ও ভেড়ামারা উপজেলায় ১০ জন  রোগী শনাক্ত হয়েছে। এদিন আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে মারা গেছেন ৪ জন। এনিয়ে জেলায় মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো  ৬০৬৩ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪৯৪৭ জন মানুষ। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন  জন ১৪০ জন মানুষ।

গত শনিবার থেকে এক সপ্তাহের জন্য প্রশাসন কুষ্টিয়া পৌর এলাকায় কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের ঘোষণা দেয়। আজ শুক্রবার মধ্যরাত শেষ হচ্ছে বিধি-নিষেধের সেই সময়। তবে এর মধ্যেও জেলায় করোনা সংক্রমণ মারাত্মকভাবে বেড়ে চলেছে। তবে বিধিনিষেধের শর্তগুলো কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ ছিল। মাঠ পর্যায়ে তা খুব একটা বাস্তবায়ন হয়নি। এক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করছে সচেতন মহল। জেলার সিভিল সার্জন ডাক্তার এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম বারবার  জেলায় সম্পূর্ণ লকডাউন এর পরামর্শ দিয়ে আসলেও জেলা প্রশাসক সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন করোনা প্রতিরোধ কমিটি তা আমলে নেয়নি। আবার মাঠে বিধিনিষেধ তথা স্বাস্থ্যবিধি কার্যকরে প্রশাসনকে তেমন তৎপর হতেও  দেখা যায়নি। দুই-একটি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা, শহরের প্রবেশ মুখে কিছু গাড়ি আটকে দেওয়া ছাড়া আর কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি। এ কারণেই করোনা দিন দিন ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে বলে মনে করছেন স্থানীয় সচেতন মহল।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
© All rights reserved ©2021  Daily Andoloner Bazar
Theme Customized By Uttoron Host

You cannot copy content of this page