নিজ সংবাদ ॥ ৬৮ হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে” পল্লীবন্ধু এরশাদের এই স্লোগান কে সামনে রেখে কুষ্টিয়ায় জাতীয় সেচ্ছাসেবক পার্টির ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন ও এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশের অধ্যাপক কুষ্টিয়ার মিরপুরের কৃতি সন্তান ড. শহীদুল ইসলাম ফারুকী ও কামরুল হাসান চুনু সহ ৫০ জন কুষ্টিয়া জেলা জাতীয় পার্টিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগদান করেছেন। শনিবার বিকেল সাড়ে চার টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং কদমতলা মোড়ে জেলা জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে জাতীয় সেচ্ছাসেবক পার্টির ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন ও যোগদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। যোগদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি নাফিজ আহমেদ খান টিটু,সহ সভাপতি পারভেজ মাজমাদার,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম চাদু, কাউন্সিলর রিনা নাসরীন, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আনোয়ার, জেলা জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সভাপতি স্বপন। খোকসা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আরিফুর রহমান নিলা ও সাধারণ সম্পাদক আইন উদ্দিন মাষ্টার, কুমারখালি উপজেলার জাতীয় পার্টির সহ সভাপতি এস কে রবিউল, ভেড়ামারা উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান হানিফ, মিরপুর উপজেলা জাতীয় পার্টি সভাপতি ফারুক হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শামীম মন্ডল সহ জেলা উপজেলার নেতাকর্মীরা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এসময় বক্তারা বলেন, যদি দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ব্যবস্থা হতো বন্ধু এরশাদ বিপুল ভোটের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতেন। আমাদের জাতীয় পার্টির সুযোগ্য চেয়ারম্যান অন্য নৌপথিক হারে আমি জাতীয় সংসদ গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। যদি জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় যায় তাহলে তবে বর্তমানে যে নির্বাচনী সিস্টেম সেটিতে কোনভাবেই সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব নয়। সেকারণে আমরা বলেছি নির্বাচনী সিস্টেম পরিবর্তন করতে হবে।” সরকারের দুর্নীতি অনিয়মের সমালোচনা করে আরো বলেন, বড় বড় প্রকল্প বড় বড় দুর্নীতি। এসবের কোন হিসাব নেই। দু দলের দুঃশাসন দেশের মানুষ দেখেছে। তারা এখন তৃতীয় পক্ষ খুজছে। আর সেই তৃতীয় পক্ষই জাতীয় পার্টি। সেজন্য আমি নির্বাচনের জাতীয় পার্টিতে ভোট দিয়ে দেশ ও গণমানুষকে বাঁচাতে জনগণের প্রতি এ আহ্বান জানান বক্তারা।