1. andolonerbazar@gmail.com : AndolonerBazar :
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আওয়ামী লীগ ক্ষমতাকে জনগণের সেবা করার সুযোগ হিসেবে দেখে : প্রধানমন্ত্রী পাটের বৈশিষ্ট্য ও গবেষণায় অগ্রগতি মেহেরপুরে ইউপি মেম্বার হত্যা মামলার রায়ে  বাবা-ছেলের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দৌলতপুরে মুক্তির উদ্যোগে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা তহিমা আফরোজ মডেল স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ ঝিনাইদহে সাড়ে ৩ হাজার কৃষকের মাঝে বিনামুল্যে সার ও বীজ বিতরণ ঝিনাইদহে মাহে রমজান উপলক্ষে আড়াই’শ পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ শৈলকুপায় প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত কালুখালীতে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীদের মাঝে বীজ, সার বিতরণ পাংশায় ট্রেনে কাটা পড়ে ড়েকোরেটর ব্যবসায়ীর মৃত্যু

ভারতীয় জাতীয় দলের মহিলা ফুটবলার ইটভাটায় দিনমজুরি করছেন

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ২৪ মে, ২০২১
  • ২৪৭ মোট ভিউ

ক্রীড়া প্রতিবেদক ॥ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করা প্রতিশ্র“তিমান ফুটবলার সঙ্গীতা সোরেন। স্বপ্ন ছিল ফুটবলকে আঁকড়েই বাঁচবেন, ফুটবলকেই করবেন পেশা। কিন্তু করোনা মহামারি বদলে দিয়েছে সবকিছু। লকডাউন-পরবর্তী পেটের দায়ে সঙ্গীতা এখন কাজ করেন সবজি ক্ষেতে। শুধু তাই নয়, সেই সবজি বাজারে বিক্রিও করতে হয় তাকে। কাজ করেন ইটভাটার কর্মী হিসেবেও। ঝাড়খন্ডের ধানবাদের বাগমারি ব্লকের বাঁশমরি গ্রামের মেয়ে সঙ্গীতা। তিন বছর আগেও ভারতীয় মহিলা ফুটবলে প্রতিশ্র“তিমান তারকা হিসেবে তার নাম শোনা যেত। অনূর্ধ্ব-১৮ যুবদলের হয়ে ভুটান ও থাইল্যান্ডেও খেলেছেন তিনি। ২০ বছরের সঙ্গীতা গত বছর মহিলা জাতীয় সিনিয়র দলে ডাক পেয়েছিলেন। কিন্তু কভিডের কারণে সারা দেশে বিভিন্ন স্পোর্টিং ইভেন্ট স্থগিত হয়ে যাওয়ায় থমকে যায় সঙ্গীতার স্বাভাবিক জীবনও। মূলত কঠিন সময়ে পরিবারের খরচ চালাতে তাকে কাজ করতে হচ্ছে ধানবাদের বাঁশমুড়ি গ্রামের একটি ইটভাটায়। গত বছর সোশাল মিডিয়ায় একটি ভাইরাল ভিডিওতে সঙ্গীতাকে সাহায্য চাইতে দেখা গিয়েছিল। ওই ভিডিও দেখার পর ঝাড়খ-ের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন তাকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে আশ্বাস পেয়ে সঙ্গীতা বেশ কিছুটা সময় সরকারি সাহায্যের অপেক্ষায় ছিলেন। কিন্তু বাস্তবে সেই সাহায্য না আসায় পরিবারের পাশে দাঁড়াতে ইটভাটায় কাজে যোগ দেন সঙ্গীতা। সঙ্গীতার বাবা সরকারি সাহায্য প্রসঙ্গে বলেন, তিনি আশা করেছিলেন সরকারের তরফ থেকে তার মেয়েকে সাহায্য করা হবে, কিন্তু তা হয়নি। এমনকি স্থানীয় প্রশাসনের তরফেও তাদের দিকে কোনো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়নি। সঙ্গীতা জানান, ‘রাজ্য সরকারের তরফ থেকে যথাযথ স্বীকৃতি না পেয়ে ঝাড়খ-ের বহু খেলোয়াড় অন্য রাজ্যে খেলতে চলে যাচ্ছে। ভালো খাবার, ভালো প্রস্তুতি প্রত্যেক খেলোয়াড়ের প্রয়োজন। কিন্তু এ রাজ্যে সরকার অ্যাথলেটদের সেভাবে গুরুত্ব দেয় না। সে কারণেই আমার মতো প্লেয়াররা দিনমজুর হিসেবে কাজ করছে’।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
© All rights reserved ©2021  Daily Andoloner Bazar
Theme Customized By Uttoron Host

You cannot copy content of this page