দৌলতপুর প্রতিনিধি ॥ কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার ডি,জি,এম বাজারে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে হামলা হয়েছে, দোকানদারের অভিযোগ থানায়। এ বিষয়ে দোকানদার জেনালী অভিযোগে উল্লেখ্য করেন সুমন একজন অসামাজিক প্রকৃতির।গোবরগাড়া ডি.জি.এম হাইস্কুলের পার্শ্বে আমি দোকান ভাড়া নিয়ে চায়ের দোকান দিয়ে ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করি। আমার দোকানে চার বছর ধরে সুমন চা,বিস্কিট খাওয়ার বিল করে বকেয়া রাখে এযাবৎ পর্যন্ত সর্বমোট ৫,৩২৭ টাকা আমার দোকানে বকেয়া আছে।সুমন আমার বকেয়া টাকা আজকাল করিয়া দিবো/দিচ্ছি বলিয়া বিভিন্ন ধরনের হয়রানী সহ কালক্ষেপন করিতে থাকে।এমতাবস্থায় ইং ২৪/০১/২০২৩ তারিখ সকাল অনুমান ০৭.৩০ ঘটিকার সময় সুমন আমার চায়ের দোকানে চা খেতে আসে এবং চা,বিস্কিট খেয়ে পূর্বের ন্যায় টাকা বাকী রাখিয়া চলে যাওয়ার সময় আমি বলি যে,আমার বকেয়া টাকা পরিশোধ করিতে বলায় সুমন উত্তেজিত হইয়া আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ সহ খুন জখমের হুমকি দেয়।তখন আমি প্রতিবাদ করলে সুমন আমাকে কিল,ঘুষি,লাথি মারিয়া আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফোলা ও কালশিরা জখম করে এবং আমার দোকানে থাকা চায়ের কেটলি,দুধ,চায়ের কাপ ভাংচুর করিয়া অনুমান ২৫ হাজার টাকার ক্ষতিসাধন করে এবং আমার দোকানের ড্রয়ারের ক্যাশ বাক্সে থাকা নগদ ৪৭ হাজার ৩ শত টাকা বাহির করিয়া নিয়া খুন জখমের হুমকি দিয়া চলিয়া যায়। এ বিষয়ে প্রতাক্ষদর্শীরা,কমল সহ অনেকে বলেন, আমরা দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম এমন সময় সুমন আসে।সুমনের কাছে টাকা চাইলে সুমন বলে আমি তো হালখাতাতে টাকা দিয়েছিলাম তবে ৫ হাজার বাকি থাকবে কেন ।এমতাবস্থায় কথা কাটাকাটি শুরু হয় তখন দোকানদার ও সুমনের মধ্যে হাতাহাতি লেগে যায় আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। এ বিষয়ে সুমন বলেন, আমার উপরে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।এ বিষয়ে আমি সঠিক তদন্ত চাই। এ বিষয়ে দৌলতপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মজিবুর রহমান বলেন,এ বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ হয়েছে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।